উইঘুর নিয়ে চীনা দূতাবাসের বিতর্কিত পোস্ট মুছল টুইটার
অনলাইন ডেস্ক | ১০ জানুয়ারি, ২০২১ ২২:৫০
চীনের মুসলিম সংখ্যালঘু গোষ্ঠী উইঘুর নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে চীনা দূতাবাসের একটি বিতর্কিত পোস্ট মুছে দিল মাইক্রো-ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম টুইটার।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানায়, জিনজিয়াংয়ে উইঘুর গোষ্ঠীর নারীদের জন্মনিয়ন্ত্রণে বাধ্য করাকে সমর্থন করে টুইটটি করা হয়।
চীনা দূতাবাসের ওই টুইটে বলা হয়, চীনা সরকারের নীতি গ্রহণের ফলে উইঘুর নারীরা 'মুক্তি' পেয়েছে।
পোস্টে চীনা রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের লিংক যুক্ত করা হয়েছে। সেই প্রবন্ধে দাবি করা হয়েছে, ধর্মীয় চরমপন্থার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ায় উইঘুর নারীরা এখন আর ‘বাচ্চা উৎপাদনের মেশিন’ নয়।
উইঘুরদের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে তাদের নারীদের জোরপূর্বক বন্ধ্যা করে দেওয়া হচ্ছে, এমন অভিযোগ চীনের বিরুদ্ধে। যদিও বেইজিং এ অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
তবে যুক্তরাষ্ট্রে চীনা দূতাবাসের ওই টুইটে বেইজিংয়ের এ নীতির প্রতিফলন দেখা গেল। বৃহস্পতিবার পোস্ট করা টুইটে বলা হয়, সরকারি নীতি গ্রহণের ফলে উইঘুর নারীরা এখন আরও বেশি আত্মবিশ্বাসী এবং স্বাধীন। প্রজনন স্বাস্থ্য নিয়ে তাদের উৎসাহী করে তোলার ফলাফল এটি।
তবে সপ্তাহান্তে এ টুইটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয় টুইটার। প্ল্যাটফর্মটি দাবি করে, তাদের নীতি লঙ্ঘন করেছে চীনা দূতাবাসের এ টুইট।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ১০ জানুয়ারি, ২০২১ ২২:৫০

চীনের মুসলিম সংখ্যালঘু গোষ্ঠী উইঘুর নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে চীনা দূতাবাসের একটি বিতর্কিত পোস্ট মুছে দিল মাইক্রো-ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম টুইটার।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানায়, জিনজিয়াংয়ে উইঘুর গোষ্ঠীর নারীদের জন্মনিয়ন্ত্রণে বাধ্য করাকে সমর্থন করে টুইটটি করা হয়।
চীনা দূতাবাসের ওই টুইটে বলা হয়, চীনা সরকারের নীতি গ্রহণের ফলে উইঘুর নারীরা 'মুক্তি' পেয়েছে।
পোস্টে চীনা রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের লিংক যুক্ত করা হয়েছে। সেই প্রবন্ধে দাবি করা হয়েছে, ধর্মীয় চরমপন্থার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ায় উইঘুর নারীরা এখন আর ‘বাচ্চা উৎপাদনের মেশিন’ নয়।
উইঘুরদের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে তাদের নারীদের জোরপূর্বক বন্ধ্যা করে দেওয়া হচ্ছে, এমন অভিযোগ চীনের বিরুদ্ধে। যদিও বেইজিং এ অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
তবে যুক্তরাষ্ট্রে চীনা দূতাবাসের ওই টুইটে বেইজিংয়ের এ নীতির প্রতিফলন দেখা গেল। বৃহস্পতিবার পোস্ট করা টুইটে বলা হয়, সরকারি নীতি গ্রহণের ফলে উইঘুর নারীরা এখন আরও বেশি আত্মবিশ্বাসী এবং স্বাধীন। প্রজনন স্বাস্থ্য নিয়ে তাদের উৎসাহী করে তোলার ফলাফল এটি।
তবে সপ্তাহান্তে এ টুইটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয় টুইটার। প্ল্যাটফর্মটি দাবি করে, তাদের নীতি লঙ্ঘন করেছে চীনা দূতাবাসের এ টুইট।