উইঘুর ইস্যুতে চীনা দূতাবাসের অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল টুইটার
অনলাইন ডেস্ক | ২১ জানুয়ারি, ২০২১ ১৬:৪১
জিনজিয়াংয়ে উইঘুর মুসলিমদের নিয়ে বিতর্কিত পোস্ট করায় যুক্তরাষ্ট্রে চীনা দূতাবাসের টুইটার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিয়েছে মাইক্রো-ব্লগিং প্ল্যাটফর্মটি।
আলজাজিরা জানায়, চীনের সংখ্যালঘু উইঘুর গোষ্ঠীর নারীদের জন্মনিয়ন্ত্রণে বাধ্য করাকে সমর্থন করে এ মাসে টুইটটি করা হয়।
চীনা দূতাবাসের ওই টুইটে বলা হয়, চীনা সরকারের নীতি গ্রহণের ফলে উইঘুর নারীরা ‘মুক্তি’ পেয়েছে।
পোস্টে চীনা রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের লিংক যুক্ত করা হয়েছে। সেই প্রবন্ধে দাবি করা হয়েছে, ধর্মীয় চরমপন্থার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ায় উইঘুর নারীরা এখন আর ‘বাচ্চা উৎপাদনের মেশিন’ নয়।
উইঘুরদের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে তাদের নারীদের জোরপূর্বক বন্ধ্যা করে দেওয়া হচ্ছে, এমন অভিযোগ চীনের বিরুদ্ধে। যদিও বেইজিং এ অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
তবে দুই দিন পর এ টুইটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয় টুইটার। প্ল্যাটফর্মটি দাবি করে, তাদের নীতি লঙ্ঘন করেছে চীনা দূতাবাসের এ টুইট। এরপর সেই টুইটে লেভেল লাগিয়ে দেয়।
কিন্তু এ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্তে চীনা দূতাবাসের অ্যাকাউন্টটি বন্ধ করে দিল টুইটার। অমানবিকীকরণের বিরুদ্ধে প্ল্যাটফর্মটির যে নীতি, সেটি লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয়েছে চীনা দূতাবাসের বিরুদ্ধে।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ২১ জানুয়ারি, ২০২১ ১৬:৪১

জিনজিয়াংয়ে উইঘুর মুসলিমদের নিয়ে বিতর্কিত পোস্ট করায় যুক্তরাষ্ট্রে চীনা দূতাবাসের টুইটার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিয়েছে মাইক্রো-ব্লগিং প্ল্যাটফর্মটি।
আলজাজিরা জানায়, চীনের সংখ্যালঘু উইঘুর গোষ্ঠীর নারীদের জন্মনিয়ন্ত্রণে বাধ্য করাকে সমর্থন করে এ মাসে টুইটটি করা হয়।
চীনা দূতাবাসের ওই টুইটে বলা হয়, চীনা সরকারের নীতি গ্রহণের ফলে উইঘুর নারীরা ‘মুক্তি’ পেয়েছে।
পোস্টে চীনা রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের লিংক যুক্ত করা হয়েছে। সেই প্রবন্ধে দাবি করা হয়েছে, ধর্মীয় চরমপন্থার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ায় উইঘুর নারীরা এখন আর ‘বাচ্চা উৎপাদনের মেশিন’ নয়।
উইঘুরদের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে তাদের নারীদের জোরপূর্বক বন্ধ্যা করে দেওয়া হচ্ছে, এমন অভিযোগ চীনের বিরুদ্ধে। যদিও বেইজিং এ অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
তবে দুই দিন পর এ টুইটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয় টুইটার। প্ল্যাটফর্মটি দাবি করে, তাদের নীতি লঙ্ঘন করেছে চীনা দূতাবাসের এ টুইট। এরপর সেই টুইটে লেভেল লাগিয়ে দেয়।
কিন্তু এ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্তে চীনা দূতাবাসের অ্যাকাউন্টটি বন্ধ করে দিল টুইটার। অমানবিকীকরণের বিরুদ্ধে প্ল্যাটফর্মটির যে নীতি, সেটি লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয়েছে চীনা দূতাবাসের বিরুদ্ধে।