বিমানে চড়ার আগে খাবারগুলো পরিহার করুন
অনলাইন ডেস্ক | ২৮ নভেম্বর, ২০১৮ ১৯:১৫
অনেকে বিমানে চড়ার আগে প্রিয় কোনো খাবার খেয়ে যাত্রা শুরু করেন। আবার হালকা কিছু খেয়ে পেট শান্ত রাখার প্রবণতাও লক্ষ্য করা যায়। তবে কিছু খাবার আছে যেগুলো বিমানে চড়ার আগে না খাওয়াই ভালো। এতে ভ্রমণ আরামদায়ক হবে।
চা-কফি-বেভারেজ: শরীর চাঙ্গা করতে অনেকে ক্যাফেইন জাতীয় পানীয় চা-কফি গ্রহণ করেন। ভ্রমণে বমি বমি ভাব হওয়ার অভ্যাস থাকলে এগুলো পরিহার করাই ভালো। বেভারেজ জাতীয় পানীয় শরীরকে তৃষ্ণার্ত করে তোলে। অ্যাসিডিটির সমস্যা থাকলে তা বেড়ে যায়। এসব পানীয় বিমানে ঘুমেরও ব্যাঘাত ঘটাবে।
চিপস: চিপসে উচ্চমাত্রায় সোডিয়াম থাকে। নোনতা বাদাম ও এ ধরনের অন্যান্য খাবার ফ্লাইটে সচরাচর পাওয়া যায়। এই খাবারগুলো আপনাকে তৃষ্ণার্ত রাখবে ও পেট ভারী মনে হবে। ফলাফল হিসেবে ভ্রমণ হবে অস্বস্তিকর।
ফ্রাইড ফুড: ফ্রাইড জাতীয় খাবার হজম হতে অনেক সময় লাগে। এগুলোতে উচ্চমাত্রায় চর্বি থাকে। ভ্রমণের আগে এ জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন। নইলে ফ্লাইটে বাথরুমে যেতে হতে পারে। তাই বিমানের জন্য অপেক্ষার সময় এগুলো পরিহার করাই ভালো।
বীজ জাতীয় খাবার: বীজ ও ব্রোকলি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো কিন্তু বিমান ভ্রমণের জন্য সুবিধাজনক হয়। এ খাবারে উচ্চমাত্রায় আঁশ থাকায় পেট ফাঁপা ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
মসলাযুক্ত খাবার: মসলাযুক্ত খাবারে থাকা মরিচের ঝাঁঝ পাকস্থলিতে প্রভাব ফেলে। কেবল পাকস্থলিকেই অসুস্থ করে না বুক জ্বালা ও অস্বস্তিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। তাই দীর্ঘ ভ্রমণের সময় মসলাযুক্ত খাবার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
অ্যালকোহল: বিমান উড্ডয়নের আগে অনেকে অস্থিরতা কমানোর জন্য অল্প হলেও অ্যালকোহল পান করেন। কিন্তু এটি শরীরকে পানিশূন্যতা করে তোলে। অ্যালকোহলের কারণে বিমান থেকে নামার সময় মাথাব্যথায় ভুগতে পারেন।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ২৮ নভেম্বর, ২০১৮ ১৯:১৫

অনেকে বিমানে চড়ার আগে প্রিয় কোনো খাবার খেয়ে যাত্রা শুরু করেন। আবার হালকা কিছু খেয়ে পেট শান্ত রাখার প্রবণতাও লক্ষ্য করা যায়। তবে কিছু খাবার আছে যেগুলো বিমানে চড়ার আগে না খাওয়াই ভালো। এতে ভ্রমণ আরামদায়ক হবে।
চা-কফি-বেভারেজ: শরীর চাঙ্গা করতে অনেকে ক্যাফেইন জাতীয় পানীয় চা-কফি গ্রহণ করেন। ভ্রমণে বমি বমি ভাব হওয়ার অভ্যাস থাকলে এগুলো পরিহার করাই ভালো। বেভারেজ জাতীয় পানীয় শরীরকে তৃষ্ণার্ত করে তোলে। অ্যাসিডিটির সমস্যা থাকলে তা বেড়ে যায়। এসব পানীয় বিমানে ঘুমেরও ব্যাঘাত ঘটাবে।
চিপস: চিপসে উচ্চমাত্রায় সোডিয়াম থাকে। নোনতা বাদাম ও এ ধরনের অন্যান্য খাবার ফ্লাইটে সচরাচর পাওয়া যায়। এই খাবারগুলো আপনাকে তৃষ্ণার্ত রাখবে ও পেট ভারী মনে হবে। ফলাফল হিসেবে ভ্রমণ হবে অস্বস্তিকর।
ফ্রাইড ফুড: ফ্রাইড জাতীয় খাবার হজম হতে অনেক সময় লাগে। এগুলোতে উচ্চমাত্রায় চর্বি থাকে। ভ্রমণের আগে এ জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন। নইলে ফ্লাইটে বাথরুমে যেতে হতে পারে। তাই বিমানের জন্য অপেক্ষার সময় এগুলো পরিহার করাই ভালো।
বীজ জাতীয় খাবার: বীজ ও ব্রোকলি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো কিন্তু বিমান ভ্রমণের জন্য সুবিধাজনক হয়। এ খাবারে উচ্চমাত্রায় আঁশ থাকায় পেট ফাঁপা ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
মসলাযুক্ত খাবার: মসলাযুক্ত খাবারে থাকা মরিচের ঝাঁঝ পাকস্থলিতে প্রভাব ফেলে। কেবল পাকস্থলিকেই অসুস্থ করে না বুক জ্বালা ও অস্বস্তিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। তাই দীর্ঘ ভ্রমণের সময় মসলাযুক্ত খাবার থেকে বিরত থাকাই ভালো।
অ্যালকোহল: বিমান উড্ডয়নের আগে অনেকে অস্থিরতা কমানোর জন্য অল্প হলেও অ্যালকোহল পান করেন। কিন্তু এটি শরীরকে পানিশূন্যতা করে তোলে। অ্যালকোহলের কারণে বিমান থেকে নামার সময় মাথাব্যথায় ভুগতে পারেন।