বার্সেলোনার লা মাসিয়া ফুটবল একাডেমি থেকে উঠে এসে বিশ্ব ফুটবল শাসন করেছেন লিওনেল মেসি। জিতেছেন বিশ্বকাপ। সেই লা মাসিয়া থেকেই উঠে এসেছেন আরেক নবীন তারকা- লামিনে ইয়ামাল। স্পেনের এই কিশোর ফুটবলার ছয় মাস বয়সেই মেসির ছোঁয়া পেয়েছিলেন। বার্সেলোনা তার প্রথম একশ ম্যাচের পরিসংখ্যান মেসির তুলনায় কোনো অংশে কম নয়; বরং কাছাকাছি।
স্ত্রীর জন্মদিনে অন্য নায়িকাকে ‘লাভ রিঅ্যাক্ট’: মুখ খুললেন কোহলিবার্সেলোনার মূল দলে মেসির অভিষেক হয়েছিল ১৬ বছর বয়সে, ইয়ামালের হয়েছে ১৫ বছরে। ১৭ বছর ৯ মাস ১৭ দিন বয়সে বার্সার হয়ে শততম ম্যাচ খেললেন ইয়ামাল। মেসি খেলেছেন ২০ বছর ৮ মাস ৪ দিন বয়সে। কাতালান ক্লাবটির হয়ে ইয়ামালের শততম ম্যাচ খেলতে সময় লেগেছে ২ বছর ১ দিন। মেসির সময় লেগেছে ৩ বছর ৪ মাস ১১ দিন।
ক্যারিয়ারে কখনো এমন প্রহারের শিকার হননি রশিদ খানএকশ ম্যাচে ইয়ামাল গোল করেছেন ২২টি, অ্যাসিস্ট করেছেন ৩৩টি। অন্যদিকে মেসির গোল ৪১টি আর অ্যাসিস্ট করেছেন ১৫টি। গোল আর অ্যাসিস্ট যোগ করলে দেখা যায়, ১০০ ম্যাচ খেলার পথে ৫৫ গোলে অবদান রেখেছেন ইয়ামাল। মেসি তার ১০০তম ম্যাচ খেলার পথে ৫৬ গোলে অবদান রেখেছেন।
হার্দিকের ফাটা কপালে সাত সেলাই!কাতালান ক্লাবটির হয়ে একশ ম্যাচে ইয়ামাল জিতেছেন ৭৭ ম্যাচ, হেরেছেন ১৫টি আর ড্র হয়েছে ১৪টি। অন্যদিকে একশ ম্যাচে মেসির জয় ৬৭টি, পরাজয় ১৪টি আর ড্র ১৯টি। ১০০ ম্যাচ খেলার পথে মেসি একাদশে সুযোগ পেয়েছেন ৭৭ ম্যাচে, ইয়ামাল ৭৬ ম্যাচে। অর্থাৎ, পরিসংখ্যানই বলে দিচ্ছে দুজনের পার্থক্য উনিশ-বিশ।
