বিশ্বের সবচেয়ে জাঁকজমক ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট লিগ আইপিএল মানেই টাকার ওড়াওড়ি। প্রতি ম্যাচ শেষেই ছিল একাগাদা পুরস্কার। ফাইনালের পর তো এই ম্যাচের পুরস্কারগুলোর সঙ্গে যোগ হয়েছে গোটা আসরের সেরাদের স্বীকৃতিগুলোও। আইপিএল শুরুর আসরে ২০০৮ সালে চ্যাম্পিয়ন দলের প্রাইজমানি ছিল ৪ কোটি ৮০ লাখ রুপি। এবার সেই অংক বেড়েছে চারগুণেরও বেশি।
এক নজরে আইপিএলের যত পুরস্কার:
চ্যাম্পিয়ন (২০ কোটি রুপি) : রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু
রানার্স আপ (১৩ কোটি রুপি): পাঞ্জাব কিংস
তৃতীয় স্থান (৭ কোটি রুপি) : মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স
চতুর্থ স্থান (৬ কোটি রুপি): গুজরাট টাইটান্স
ইলেক্ট্রিক স্ট্রাইকার অব দা ম্যাচ (১ লাখ রুপি) : জিতেশ শর্মা (১০ বলে ২৪ রান, স্ট্রাইক রেট ২৪০)
আল্টিমেট ফ্যান্টাসি প্লেয়ার অব দা ম্যাচ (১ লাখ রুপি) : শশাঙ্ক সিং
সুপার সিক্সার অব দা ম্যাচ (১ লাখ রুপি) : শশাঙ্ক সিং (৬টি ছক্কা)
অন-দা-গো ফোরস (১ লাখ রুপি) : প্রিয়াংশ আর্য (৪টি চার)
গ্রিন ডট বলস অব দা ম্যাচ (১ লাখ রুপি) : ক্রুনাল পান্ডিয়া (১২টি ডট বল)
প্লেয়ার অব দা ফাইনাল (৫ লাখ রুপি) : ক্রুনাল পান্ডিয়া (৪-০-১৭-২)
অরেঞ্জ ক্যাপ (সবচেয়ে বেশি রান, ১০ লাখ রুপি): সাই সুদর্শন (১৫ ইনিংসে ৭৫৯ রান)
পার্পল ক্যাপ (সবচেয়ে বেশি উইকেট, ১০ লাখ রুপি): প্রসিদ্ধ কৃষ্ণা (১৫ ইনিংসে ২৫ উইকেট)
ইমার্জিং প্লেয়ার অব দা সিজন (১০ লাখ রুপি): সাই সুদর্শন (১৫ ইনিংসে ৭৫৯ রান)
সুপার স্ট্রাইকার অব দা সিজন (১০ লাখ রুপি): বৈভব সূর্যবংশী (৭ ইনিংসে ২৫২ রান ২০৬.৫৫ স্ট্রাইক রেটে)
ফ্যান্টাসি কিং অব দা সিজন (১০ লাখ রুপি): সাই সুদর্শন (১৪৯৫ পয়েন্ট)
অন-দা-গো ফোরস অব দা সিজন (১০ লাখ রুপি) : সাই সুদর্শন (৮৮ চার)
সুপার সিক্সার অব দা সিজন (১০ লাখ রুপি) : নিকোলাস পুরান (৪০ ছক্কা)
গ্রিন ডট বলস অব দা সিজন (১০ লাখ রুপি) : মোহাম্মদ সিরাজ (১৪৪ ডট বল)
ক্যাচ অব দা সিজন (১০ লাখ রুপি): কামিন্দু মেন্ডিস (চেন্নাইয়ের বিপক্ষে ডেওয়াল্ড ব্রেভিসের ক্যাচ)
ফেয়ার প্লে অ্যাওয়ার্ড (১০ লাখ রুপি) : চেন্নাই সুপার কিংস
মোস্ট ভ্যালুয়েবল প্লেয়ার (ম্যান অব দা টুর্নামেন্ট, ১০ লাখ রুপি): সূর্যকুমার যাদব (৭১৭ রান)
বেস্ট পিচ অ্যান্ড গ্রাউন্ড অব দা সিজন (৫০ লাখ রুপি): অরুন জেটলি স্টেডিয়াম (দিল্লি)