২০২৩-২৪ অর্থবছরে শুধু টিকিট বিক্রি থেকে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষের হয়েছে প্রায় ২৪৪ কোটি টাকা। এর আগের অর্থবছরে আয় হয় ১৮ কোটি টাকা।
সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মেট্রোরেল ডিপোতে রিপোর্টার্স ফর রেল অ্যান্ড রোডের (আরআরআর) সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আবদুর রউফ এ তথ্য জানান।
মোহাম্মদ আবদুর রউফ বলেন, প্রথম বছর পরীক্ষামূলক ট্রেন চলেছিল। তখন দিনে ১০ বার ট্রেন চলত। এখন ট্রিপের সংখ্যা ২০০। ডিএমটিসিএলের লক্ষ্য দিনে পাঁচ লাখ যাত্রী পরিবহন। তখন মেট্রোরেলে ভর্তুকি থাকবে না। এ দিন বেশি দূরে নয়। দিয়াবাড়ি থেকে টঙ্গী পর্যন্ত এমআরটি-৬ লাইন বর্ধিত হলে যাত্রী আরও বাড়বে।
মে মাস থেকে শুক্রবার সকালেও মেট্রোরেল চালুর পরিকল্পনার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা চেষ্টা করছি মেট্রোরেলের ফ্রিকোয়েন্সি মে মাসের মধ্যে সহনীয় মাত্রায় আনা যায় কি না। এ লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি। উপদেষ্টা মহোদয়ের নির্দেশনা রয়েছে। মে মাসকে আমরা টার্গেট করেছি। আশা করছি মে মাসের মধ্যে গুছিয়ে ফেলতে পারব।
বর্তমানে মেট্রোরেলে গড়ে সাড়ে তিন লাখ যাত্রী পরিবহন করে বলে জানান ডিএমটিসিএলের এমডি। তিনি জানান, গতকাল সোমবার মেট্রোরেলে সর্বাধিক প্রায় ৩ লাখ ৮৩ হাজার যাত্রী পরিবহন করেছে। এর আগে গত ২৩ জানুয়ারি ৩ লাখ ৮১ হাজারের বেশি যাত্রী পরিবহন করে। মেট্রোরেল কমলাপুর ও টঙ্গী পর্যন্ত চালু হলে দৈনিক যাত্রী চলাচল সাড়ে পাঁচ লাখ হবে বলে তিনি জানান।