বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
দেশ রূপান্তর

‘ফ্যাসিস্ট প্রথা’ কী জিনিশ?

আপডেট : ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ০১:৪৫ পিএম

‘কোটা বিরোধিতার জন্য নয়, আন্দোলনে নেমেছি ফ্যাসিস্ট প্রথার বিরুদ্ধে’ এই সহজ কথাটা শুনিলাম গত বছরের গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদাতা একজন ছাত্রের মুখে। কথাটা শুধুমাত্র সমন্বয়ক মোহাম্মদ তানিম ওয়াহিদের একলার নয়, আরও অনেক মানুষের মুখেই শোনা যায়। সংগত কারণেই প্রশ্ন জাগিতেছে: ‘ফ্যাসিস্ট প্রথা’ কম কী জিনিশ? আর ফ্যাসিস্ট বলিতে তাহারাই বা কী জিনিশ বুঝাইতেছেন?

এয়োরোপ মহাদেশের নানান দেশে, বিশেষত ইতালি, জার্মানি ও স্পেনে, প্রথম ও দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের মাঝখানে সংকটকালে ফ্যাসিস্ট প্রথার জয়জয়কার দেখা গিয়াছিল। এই প্রথা এক এক দেশে এক এক নাম গ্রহণ করিয়াছিল। তবে আজ পর্যন্ত ইহাদের সকলেরই সাধারণ নাম হিসাবে ‘ফ্যাসিস্ট প্রথা’ বা ফ্যাসিবাদ কথাটা মনে হয় টিকিয়া গিয়াছে।

ফ্যাসিস্ট প্রথার সাধারণ লক্ষণের মধ্যে পড়ে জাতির নামে শ্রেণির যজ্ঞ, শ্রেণির নামে দলের অর্চনা আর দলের নামে নেতার পূজা। জাতি, রাষ্ট্র আর দল সবকিছু একাকার করিয়া ফেলাই ফ্যাসিস্ট প্রথার সামান্য বা সর্বজনীন লক্ষণ। আজি হইতে পঞ্চাশ বছর আগে একদিন সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশেও ‘এক নেতা এক দেশ’ ধ্বনির প্রতিধ্বনিতে এই ফ্যাসিস্ট প্রথার লক্ষণ ধরা পড়িয়াছিল।

ফ্যাসিস্ট প্রথার আরেকটি বৈশিষ্ট্য শ্রেণিগত (এমনকি ব্যক্তিগত) স্বার্থে রাষ্ট্র আর জাতির ইতিহাস সম্পাদনা বা লুকোনো-ছাপানো করা। যাহা অপ্রিয়, যাহা অসহ্য তাহা সত্য হইলেও ছাঁটাই করা। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম মাত্র ১৯৪৮ কিংবা ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন হইতেই শুরু হইয়াছিল দাবি করা এই ধরনের ফ্যাসিস্ট প্রথারই একটা বিশেষ উদাহরণ।

সকলেই জানেন, এয়োরোপিয়া একটা শক্তির হাতে বাংলাদেশের পরাধীনতাবরণ মাত্র ১৯৪৭ সালে শুরু হয় নাই। ব্রিটিশ দখলদার রাষ্ট্র কোন অধিকারে এই দেশটি কমবেশি দুই শত বছর দখল করিয়া রাখিয়াছিল? এই দখলদারির একটা অবসান ঘটিয়াছিল ১৯৪৭ সালে। এ কথাও সকলেই জানেন। অথচ গত পঞ্চাশ বছরে লেখা বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের সব ইতিহাসেই এই ১৯৪৭ সালের ঘটনাটি অনুপস্থিত। জাতীয় জীবনে এই পাতাটা ছাঁটাই করা।

শুদ্ধমাত্র তাহাই নহে, ১৮৫৭ সালের ব্রিটিশ-বিরোধী মহান গণযুদ্ধ লইয়াও নতুন বাংলাদেশ রাষ্ট্র পঞ্চাশ বছরের অধিক ধরিয়া চুপচাপ।

এই রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পথে সর্বশেষ ঘটনা ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ। তাহার তুলনা নাই। অথচ মুক্তিযুদ্ধের আগেও মুক্তিসংগ্রাম ছিল। সেই সব সংগ্রামের কাহিনি গায়েব করিলে মুক্তিযুদ্ধের গৌরব বাড়ে না। ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা’ বলিতে একদলীয় ফ্যাসিস্ট প্রথা যাহা প্রচার করিত, তাহা ইতিহাসের আসল ঘটনাকে প্রকাশ্যে মুখ ভ্যাঙচাইত।

এই প্রথা স্বাধীন রাষ্ট্রের লক্ষ্য হিসাবে ঘোষিত বাণী ‘সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার’ ভুলিয়া গিয়াছিল। সেই লক্ষ্যের প্রতিষ্ঠা না দিয়া তাহার জায়গায় তাহারা ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ’ বাস্তবায়নের শপথ নিলেন। ঐ নিদারুণ আদর্শের নগদ অর্থ কী নিদারুণ দাঁড়াইয়াছিল সকলেই তাহা দেখিয়াছেন। এই আদর্শের ডাকনাম ছিল ‘বাঙালি জাতীয়তাবাদ’, আর তাহার আসল পরিচয় দাঁড়াইয়াছিল একটা নিষ্ঠুর খেলা : গুম, বিনাবিচারে খুন ও আয়নাঘরে বীভৎস নির্যাতন। এই তালিকাটা এখানে মাত্র দেহের ঘরেই সীমিত রাখিলাম। ভাবের ঘরে আলোচনা করি। অতএব আলোচনা অসমাপ্ত রহিল।

ফ্যাসিস্ট প্রথার হিসাবে ভাবের ঘরে আরও চুরির খবর আছে। আমরা হয়তো জানি, হয়তো জানি না সেই চুরির ঘটনাগুলি কীভাবে ঘটে। এই ছোট্ট নিবন্ধে আমিও একটা ইঙ্গিতের বেশি দিতে পারিতেছি না।

ধরুন ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ নামক ঘটনাটার কথা। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের আগে, সংগ্রাম চলার কালে কিংবা পরের বিশ-পঁচিশ বছরে কি কখনো এই ‘মঙ্গল’ নামের শোভাযাত্রা বাহির হইয়াছিল? না হইয়া থাকিলে ইহাকে ‘চিরন্তন’ বাঙালি সংস্কৃতি বলা হইবে কেন? এই নতুন উদ্ভাবনা তো নতুন কালেরই সাক্ষী। ফ্যাসিস্ট প্রথার সামান্য বৈশিষ্ট্য এমনই। সে ইতিহাসের যত গণতান্ত্রিক সংগ্রাম তাহার স্মৃতি মুছিয়া ফেলিবে আর আপন মনের মাধুরী মিশাইয়া কাল্পনিক ইতিহাস রচনা করিবে। ১৯৯৬ সালে নতুন ফ্যাসিস্ট প্রথা রাষ্ট্রক্ষমতা পাওয়ার পর প্রবর্তন করা অনুষ্ঠান ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ এই বৈশিষ্ট্যটির করুণ পরিণতি। এই আদিখ্যেতাটা শুরু হইয়াছিল আরও বছর কয় আগে, অন্য অনুগ্রহে, ‘আনন্দ শোভাযাত্রা’ নামে।

সত্য, মঙ্গল ও সুন্দর এই তিন প্রাচীন ধারণা যে তত্ত্বের ওপর অধিষ্ঠিত সেই তত্ত্ব যুক্তিগ্রাহ্য কি না সে বিচার করার সময় আজ আসিয়াছে। বিচার থামিয়াও নাই। সারা দুনিয়ায় ফ্যাসিস্ট প্রথার প্রচারাভিযানে ‘মঙ্গল’ ধারণাটি বিশেষ গুরুত্ব পাইয়া থাকে। এই দুনিয়াময় যত অন্যায় ও অবিচারের ঘটনা ঘটিয়াছে তাহাদের সকলের আহার এই মঙ্গল ধারণাটি। সকল দেশেই একনায়কতন্ত্র, স্বৈরাচার বা ফ্যাসিস্ট শাসন মঙ্গলের নামেই প্রতিষ্ঠিত হয়। একদা পরাধীন দেশের শাসকরা মঙ্গল বলিতে বুঝাইতেন ‘উন্নয়ন’। তাহারা বলিতে কসুর করিতেন না, ‘এদেশে এখন দরকার গণতন্ত্র নয়, এখন দরকার উন্নয়ন।’ তাহারা বলিতেন জনসাধারণের মঙ্গলের জন্যই তাহাদিগকে অধিকারবিহীন রাখা প্রয়োজন।

অনেকে জিজ্ঞাসা করিতে পারেন, ‘মঙ্গল’ শব্দটা কী দোষ করিল? আমরা পাল্টা জিজ্ঞাসা করিতে পারিতাম, ‘উন্নয়ন’ শব্দটিই বা কী দোষ করিল? বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম কী কারণে সংগঠিত হইয়াছিল? উন্নয়নের নামে, না সাম্যের নামে? উন্নয়ন কথাটি এই দেশে অত্যাচারিত হইয়াছিল। সহনীয় সীমার অতীত হইয়াছিল, অসাম্যের অজুহাত হইয়াছিল। ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ এইভাবেই উন্নয়ন অর্থাৎ অসাম্যের পক্ষে, অমঙ্গলের পক্ষে জনমত গড়িতে উঠিয়া পড়িয়া লাগিয়াছিল।

বলাবাহুল্য নয়, সেই বালির বাঁধ নির্মাণের চেষ্টা এখনো বন্ধ হয় নাই। মঙ্গল ধারণাটির গর্ভ হইতে ভূমিষ্ঠ দস্যুর অপর নাম ফ্যাসিস্ট প্রথা।

এখন প্রশ্ন জাগিবে, ‘আনন্দ শোভাযাত্রা’ নামের নতুন মোড়ক দিয়া আপনি বালির বাঁধ ঢাকিতে চাহিতেছেন কি? ইহাকে পুরাতন ঐতিহ্যের পুনরুদ্ধার বা পুনরাবৃত্তি বলিয়া চালাইতে পারেন। কিš‘ তাহাতেও সত্যের কোনো উপকার হইবে না।

এই ফ্যাসিস্ট প্রথার অদৃশ্য শেকড় বাংলা ভাষার অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি বলিয়া পরিগণিত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মধ্যেও গাড়া আছে। বহুলগীত এই গানটির কথাই না হয় বিবেচনা করুন।

‘আনন্দলোকে মঙ্গলালোকে বিরাজ সত্যসুন্দর ।।

“মহিমা তব উদ্ভাসিত মহাগগনমাঝে,

বিশ্বজগত মণিভূষণ বেষ্টিত চরণে ।।

“গ্রহতারক চন্দ্রতপন ব্যাকুল দ্রুত বেগে

করিছে পান, করিছে স্নান, অক্ষয় কিরণে।।

“ধরণী ’পর ঝরে নির্ঝর, মোহন মধু শোভা

ফুলপল্লব-গীতগন্ধ-সুন্দর-বরনে।।

“বহে জীবন রজনী দিন চিরনূতনধারা,

করুণা তব অবিশ্রাম জনমে মরণে।।

“স্নেহ প্রেম দয়া ভক্তি কোমল করে প্রাণ,

কত সান্ত্বন করো বর্ষণ সন্তাপহরণে।।

“জগতে তব কী মহোৎসবে, বন্দন করে বিশ্ব

শ্রীসম্পদ ভূমাস্পদ নির্ভয়শরণে।।”

এই গানের ভাবসম্পদটা কী? প্রকৃতির বিধান ও সমাজের বিধান এই গানে দেখা যায় একাকার। জগতের বিধানে যে শৃঙ্খলা তাহার সঙ্গে কবি সমাজের বিধানের কোনো প্রভেদ দেখিলেন না। দেখিলেন জগতের বিধানে যখন কোনো অন্যথা নাই, তখন সমাজের বিধানে কীভাবে অন্যায় বা অবিচার থাকিবে! আহা! যাহা বিরাজ করে তাহাই সত্য! তাহাই সুন্দর!

এমন একাকার করিয়া দেখাটাই ফ্যাসিস্ট প্রথার ভিত্তিপ্রস্তর। যাহা আছে তাহাই সুন্দর, তাহাই মঙ্গল, তাহাই সত্য। এই তো গানের বা বক্তৃতার সারমর্ম।

মহাগগনের জগতে যেমন দ্রুতবেগে ধাবমান, গ্রহ-তারকা আর চাঁদসুরুজও তেমনি আছে এই মাটির জগতে, পৃথিবীতে। এখানে যেমন আছে করুণাধারা, স্নেহ প্রেম দয়া ভক্তি, তেমনি আছে সান্ত্বনার বৃষ্টিও।

এই দুই জগতের (প্রকৃতির ও সংস্কৃতির) অভেদ আবিষ্কার করাটা শুধুমাত্র রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কীর্তি নয়, সকল ফ্যাসিস্ট পুরুষের খাতেই এই পুরস্কারের অর্থমূল্য প্রদান করা যায়।

এখানেই যত অমঙ্গলের পদধ্বনি। সমাজের যত অন্যায় আর অবিচার তাহাকে বৈধতা দেওয়ার পথে এই ধরনের আবিষ্কার একটা বড় ভূমিকা পালন করিয়াছে। আরস্তুর চোখে কেনা গোলাম বা ক্রীতদাসের মঙ্গল এমনই ছিল।

এই আবিষ্কারের কেন্দ্রে আছে আনন্দ আর মঙ্গল এই দুই প্রত্যয়। আহা, এই দুই আদি ধারণার আলোকেই সত্য বিরাজ করে। সে সত্য তদুপরি সুন্দর।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই মহান তত্ত্ব প্রকাশের অনেক আগেও অনেক দার্শনিক এই দাবি করিয়াছিলেন। ইচ্ছা করিলে আপনি আরস্তু হইতে শুরু করিতে পারেন। সত্য আর মঙ্গল সমার্থক মনে হইবে।

দুঃখের মধ্যে, রনে দেকার্ত আর ইমানুয়েল কান্টের পর হইতে মঙ্গল আর সত্য এক বা অভেদ রহিল না। জিকমুন্ট ফ্রয়েডের আবিষ্কার এই সত্যের নতুন ভিত রচনা করিয়াছে। সত্যের সঙ্গে মঙ্গল আর অমঙ্গলের কোনো যোগাযোগ নাই।

দুইটি জিনিশ এককথায় প্রকাশ করার মতো নয়, আর একই কড়ারে সত্য আর সুন্দরও সমার্থক পদবাচ্য নয়। সত্য হইল সাধনার বস্তু। আর ‘সাধনা’ কথাটার মধ্যে লুকানো আছে মানুষের সাধ বা বাসনা।

জগতের বিধানের আলোকে, তথাকথিত বাস্তবতার সঙ্গে আমার প্রয়োজনকে মিলাইয়া লওয়াই সত্যের সাধনা নয়। সত্যের সাধনা মানে আমাদের জীবনে যাহা কিছু আসল বস্তু, যাহা আমাদের ইতিহাসের সামগ্রী বা যাহা আমাদের প্রাণমনে বাসনার শিখা জ্বালাইয়াছে, যাহার পুরোটা আমরা কখনোই বলিয়া সারিতে বা শেষ করিয়া উঠিতে পারি না, যাহা আমাদিগকে আমা হইতে আমাদের এককে অপরাপর হইতে আলাদা করিয়া ফেলে, আমার কাছেও আমাকে অপরিচিত করিয়া তোলে, আমাকে একাই যাহার মোকাবিলা করিয়া বাঁচিতে হয়, তাহাই। মানুষের সাধনা তাহাকেই এই এককেই লক্ষ্য করে। অথচ তাহার সম্পর্কে মানুষ কিছুই জানে না।

সাধনার সঙ্গে প্রয়োজনের কোনো সম্পর্ক নাই। কী করিলে প্রয়োজনের পূরণ হইবে তাহার জ্ঞানলাভ করা সাধনা নয়। সাধনা সেই সাধের পথ যাহার শেষ কোথায় আমরা জানি না, অথচ এই সাধের মধ্যে কোথায়ও বা আমার সত্য লুকাইয়া আছে। এই সত্য একক এবং অবিসংবাদিত। এই সত্য কী তাহা জানিতে আমার ইচ্ছা করে না।

সত্যের এই ধারণার সঙ্গে মঙ্গল কিংবা আনন্দের কোনো যোগাযোগ নাই। এই কারণেই ভাল্টার বেনিয়ামিন একদা বলিয়াছিলেন আমাদের কর্তব্য হইল কিছু ধারণার গোড়ায় যাওয়া যাহাতে ফ্যাসিস্ট প্রথার পক্ষে তা ব্যবহার করা অসম্ভব প্রমাণিত হয়। এই সত্যের মুখোমুখি দাঁড়াইয়া মানুষ প্রাণ উৎসর্গ করে। শহীদের কাছে প্রাণ তুচ্ছাতিতুচ্ছ, সত্যকে উচ্চস্থান যে দিতে পারে ফ্যাসিস্ট প্রথা কোনোদিনও তার দেখা পায় না।

দোহাই

১। মো. তানিম ওয়াহিদ, ‘কোটা বিরোধিতার জন্য নয়, আন্দোলনে নেমেছি ফ্যাসিস্ট প্রথার বিরুদ্ধে, ‘ শিবলী আজাদ ও মিনহাজ ইসলাম (সম্পাদিত), ‘পনেরো সমন্বয়কদের সাক্ষাৎকার : জুলাই অভ্যুত্থান ও বৈষম্যবিরোধী সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়” (ঢাকা: ইউনিভার্সিটি প্রেস, ২০২৫), পৃ.১৮১-১৯৭।

২। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, ‘আনন্দলোকে মঙ্গলালোকে বিরাজ সত্যসুন্দর’ [৪৭৬ ], “গীতবিতান” (কলিকাতা: বিশ্বভারতী,১৪০৪)।

লেখক : লেখক ও অধ্যাপক

সর্বশেষ সর্বাধিক পঠিত আলোচিত