স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল এসব কথা বলেন তিনি।
স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, ‘কৃষি কীটনাশকের থেকে মশা নিধন ওষুধের আমদানি শুল্ক অনেক বেশি হওয়ায় মশা নিধনে কার্যকর ওষুধ এবং যন্ত্রপাতি আমদানিতে শুল্কমুক্ত অথবা কমিয়ে আনার জন্য সিটি করপোরেশনের মেয়রদের পক্ষ থেকে দাবি জানানো হয়েছে। তাদের এ দাবির পরিপ্রেক্ষিতে মেয়রদের চিঠি দিতে বলা হয়েছে। তারা চিঠি দিলে এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
মশামুক্ত দেশ পৃথিবীর কোথাও নেই জানিয়ে মো. তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের দেশে অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে মশা নিয়ন্ত্রণে আছে। আর এটি সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মেনে মন্ত্রণালয় এবং মন্ত্রণালয়ের অধীন সব সিটি করপোরেশনসহ সংশ্লিষ্ট সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টার কারণে। আমি নিজেও করোনা মহামারীর মধ্যে বিভিন্ন খাল, জলাশয় এবং আবাসিক ও নির্মাণাধীন ভবন পরিদর্শন করেছি।’
তিনি বলেন, ‘এডিস মশা নিধনের জন্য বিদেশ থেকে দেশে একটি মাত্র কোম্পানি ওষুধ সরবরাহ করত। আমরা সেই মনোপলি ভেঙে দিয়েছি। ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব রোধে কারও কোনো গাফিলতি সহ্য করা হবে না। এ ব্যাপারে কঠোর মনিটরিং করা হচ্ছে।’
এর আগে স্থানীয় সরকারমন্ত্রীর সভাপতিত্বে জুমে অনুষ্ঠিত সভায় সব সিটি করপোরেশনের মেয়র/প্রতিনিধি, স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিবসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং সংশ্লিষ্টরা অংশ নেন।